নিজস্ব প্রতিবেদক
লঞ্চে আগুনে দগ্ধদের চিকিৎসায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পাঁচ চিকিৎসককে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের নির্দেশে ইনস্টিটিউটের পরিচালকের দফতর থেকে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক (ইনচার্জ) অধ্যাপক ডা. রায়হানা আউয়াল স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের নির্দেশনা অনুযায়ী, ঝালকাঠিতে অগ্নি দুর্ঘটনায় আহতদের সুষ্ঠু চিকিৎসার স্বার্থে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ৫ চিকিৎসক জরুরি ভিত্তিতে শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যাচ্ছেন। হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে তাদের নির্দেশ দেওয়া হলো।
ওই ৫ চিকিৎসক হলেন, শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. নুরুল আলম, ডা. মাসরুর উর রহমান; রেজিস্টার ডা. মোরশেদ কামাল; ফেস বি রেসিডেন্ট ডা. মৃদুল কান্তি সরকার ও ডা. শাওন বিন রহমান।
লঞ্চে আগুনে দগ্ধদের চিকিৎসায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পাঁচ চিকিৎসককে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের নির্দেশে ইনস্টিটিউটের পরিচালকের দফতর থেকে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক (ইনচার্জ) অধ্যাপক ডা. রায়হানা আউয়াল স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের নির্দেশনা অনুযায়ী, ঝালকাঠিতে অগ্নি দুর্ঘটনায় আহতদের সুষ্ঠু চিকিৎসার স্বার্থে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ৫ চিকিৎসক জরুরি ভিত্তিতে শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে যাচ্ছেন। হাসপাতালের চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে দগ্ধদের চিকিৎসা দিতে তাদের নির্দেশ দেওয়া হলো।
ওই ৫ চিকিৎসক হলেন, শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. নুরুল আলম, ডা. মাসরুর উর রহমান; রেজিস্টার ডা. মোরশেদ কামাল; ফেস বি রেসিডেন্ট ডা. মৃদুল কান্তি সরকার ও ডা. শাওন বিন রহমান।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত ৩টায় ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায় সুগন্ধা নদীর পোনাবালীয়া ইউনিয়নের দেউরী এলাকায় বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ লঞ্চের ইঞ্জিন রুম থেকে আগুন লাগে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া অগ্মিদগ্ধ হয়ে শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৭০ জন। ঢাকায় পাঠানো হয়েছে ১৬ জনকে।
Discussion about this post