হার্টবিট ডেস্ক
করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন শনাক্তের প্রাথমিক ব্যবস্থা হিসেবে বিদেশ থেকে বিশেষ কিছু রিঅ্যাজেন্ট (কিট) এনেছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যানিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয় (সিভাসু) কর্তৃপক্ষ। তবে এ কিটে শতভাগ ওমিক্রন শনাক্ত করা সম্ভব নয় বলে জানায় সিভাসু ল্যাবের দায়িত্বরত শিক্ষক ড. ইফতেখার রানা।
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস শনাক্তের জন্য ১০০টির মতো কিট এসডি বায়োনেন্সর নামক একটি কোরিয়ান কোম্পানি থেকে আনা হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি এমন নয় যে, এই কিট দিয়ে নতুন ওমিক্রন ভাইরাসটি শনাক্ত করা যাবে। তবে কোনো রোগীর শরীরে এ ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে কিনা তা আমরা প্রাথমিকভাবে তা ধারণা করতে পারব। পরবর্তীতে আমার জিনোম সিকোয়েন্সিং করে শতভাগ নিশ্চিত হতে হবে।
এদিকে, দেশে ওমিক্রন শনাক্তের আগে করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবের এমন প্রস্তুতিকে স্বাগত জানিয়েছে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।
তারা বলছেন, ওমিক্রন ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করুক বা না করুক প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন। তাই সিভাসুর এমন উদ্যোগ সাধারণ মানুষকে ভরসা জোগায়।
Discussion about this post