হার্টবিট ডেস্ক
আজ বিশ্ব ডিম দিবস। প্রতিবারের ন্যায় অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আজ দিবসটি পালন করা হচ্ছে।
ডিম দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য‘প্রতিদিন ডিম খাই, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াই’। প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের তথ্যমতে, প্রতিবছরই আমাদের দেশে বাড়ছে ডিমের উৎপাদন। ২০০৯ সালে বাংলাদেশে ডিমের উৎপাদন ছিল ৫৭৪.২৪ কোটি। ২০১৯-২০২০ সালে এই সংখ্যা বেড়ে ১৭৩৬ কোটিতে দাঁড়ায়। অর্থাৎ দশ বছরে দেশে ডিমের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় তিন গুণেরও বেশি।
ডিমে সাধারণত প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, ফসফরাস, আয়রন, জিংক, ম্যাঙ্গানিজসহ সব উন্নত পুষ্টি উপাদান থাকে।এটি মাংসপেশি, মস্তিষ্কের টিস্যু গঠন ও মেধা বিকাশে সহায়তা করে। এছাড়াও ডিম সেরোটোনিন তৈরির ভালো উপাদান। এছাড়া এতে রয়েছে ফলিক এসিড যা মুড বুস্টার হিসেবেও কাজ করে।
সর্বপ্রথম ১৯৯৬ সালে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় আন্তর্জাতিক এগ কমিশনের কনফারেন্সে প্রতিবছর অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার বিশ্ব ডিম দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যার উদ্দেশ্য হলো ডিমের খাদ্যমান ও পুষ্টিগুণ সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করা। একইসঙ্গে স্বাস্থ্যসম্মত ডিম উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও ভোক্তার দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় ডিম অন্তর্ভুক্তি উৎসাহিত করা।
Discussion about this post