হার্টবিট ডেস্ক
অবশেষে তৃতীয় পক্ষের মূল্যায়ন প্রতিবেদনে নিজেদের উদ্ভাবিত কিটের কার্যকারিতা প্রমাণিত হয়েছে বলে জানিয়েছে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। গত ২৫ আগস্ট ঔষধ প্রশাসনে দেওয়া এক চিঠিতে এ দাবি করে গণস্বাস্থ্য।
সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের জুলাই মাসে অ্যান্টিবডি কিট নীতিমালা প্রণয়ন করে ঔষধ প্রশাসন। এ নীতিমালা অনুযায়ী নিজেদের উদ্ভাবিত কিটের কার্যকারিতা প্রমাণের উদ্যোগ নেয় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।
নীতিমালার শর্ত মেনে আইসিডিডিআরবিতে কিটের তুলনামূলক কার্যকারিতা পরীক্ষা করা হয়। পরে গত ২৫ আগস্ট ঔষধ প্রশাসনে একটি চিঠি দেয় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। তাতে গণস্বাস্থ্য উল্লেখ করে তৃতীয় পক্ষের মূল্যায়ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, গণস্বাস্থ্যের কিটের কার্যকারিতা অনুমোদনযোগ্যভাবে প্রমাণিত।
চিঠিতে অ্যান্টিবডি কিটের নিবন্ধন, বিপণন ও তৈরির অনুমোদন দেওয়ার আবেদন জানায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। এরপর ৪, ১৩ ও ২০ সেপ্টেম্বর অ্যান্টিবডি কিটের অনুমোদন দেওয়ার বিষয়ে ঔষধ প্রশাসনকে আরও তিনটি চিঠি দেয় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।
সবশেষ গত ২০ সেপ্টেম্বর ঔষধ প্রশাসন থেকে গণস্বাস্থ্যকে একটি চিঠি দেওয়া হয়। ঔষধ প্রশাসনের মহাপরিচালকের পক্ষে সহকারী পরিচালক নীপা চোধুরীর পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অনুকূলে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়ার বিষয়ে দিকনির্দেশনা চেয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা পাওয়ার পর এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
Discussion about this post