তাসনিম আশিক
নিউট্রিশন এবং ডায়েট কনসালট্যান্ট, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
গরুর মাংস প্রোটিনযুক্ত খাবার। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ভালো। তবে প্রোটিনের পাশাপাশি গরুর মাংসে কিছুটা ফ্যাট রয়েছে। যাতে আবার স্বাস্থ্যঝুঁকিও রয়েছে। তাই স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে গরুর মাংস রান্না করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
তিনি বলেন, গরুর মাংস বা খাসির মাংস যেটাই আমরা রান্না করি না কেন, অনেকেই চিন্তা করেন কতটুকু ভাল দিক রয়েছে আর কতটুকু খারাপ দিক রয়েছে।প্রতিটা খাবারেই কিন্তু কিছু ভালো দিক এবং খারাপ দিক রয়েছে।কিংবা কিছু স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে।
তাসনিম আশিক বলেন, ১০০ গ্রাম গরুর মাংসে ২৬ গ্রামের মতো প্রোটিন ও ২ গ্রামের মতো ফ্যাট থাকে। ভিটামিনের একটি ভালো উৎস গরুর মাংস।ভিটামিনের পাশাপাশি প্রচুর খনিজ উপাদান, মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার গরুর মাংস।
গরুর মাংস কিংবা খাসির মাংস, আমরা যেটাই বলি, কিছুটা ফ্যাট রয়েছে।এজন্য চর্বি কেটে ফেলে দিয়ে, সলিড মাংসটা রান্না করে খাব।চর্বির অংশটা কেটে ফেলে দিয়ে খেলে, স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসবে।এছাড়াও বেশকিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি আমরা গরুর মাংসে পাচ্ছি।
আয়রন আমরা গরুর মাংস থেকে পাচ্ছি।এর জন্য আমরা ফ্যাট যুক্ত, চর্বিযুক্ত মাংস কেটে ফেলে দিয়ে, সলিড মাংস রান্না করব।
আবার অনেকের ক্ষেত্রে ডাক্তারের নির্দেশনা রয়েছে। সেজন্য যতটুকু প্রোটিন তিনি নিতে পারেন, ততটুকুই তিনি নিবেন।
সাধারণত কোরবানির সময় আমাদের গরুর মাংসটা বেশি খাওয়া হয়।এজন্য স্বাস্থ্যসম্মতভাবে রান্না করার মাধ্যমে আমরা খেয়ে স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে বেরিয়ে আসতে পারি।
Discussion about this post