হার্টবিট ডেস্ক
স্বাস্থ্য অধিদফতরের মুখপাত্র ও পরিচালক (সংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ- সিডিসি) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেছেন, রাজধানীসহ সারাদেশে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট কিটের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে।
তিনি বলেন, যাদের করোনার সুনির্দিষ্ট উপসর্গ আছে তাদের বেলায়ই এ টেস্টটি করতে হয়। এটি একটি কার্যকর পরীক্ষা। যার নিশ্চিত করোনা আছে তিনি এ পরীক্ষা করলে নিশ্চিত পজিটিভ আসবে।
ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টের একটি অংশে ফলস নেগেটিভও আসতে পারে। সেক্ষেত্রে কিন্তু আরটিপিসিআর পরীক্ষাটি করতে হয়। দ্বিতীয়বার পরীক্ষার প্রয়োজন হয় বলে অনেকেই এ পরীক্ষা করার ক্ষেত্রে আগ্রহ ধরে রাখতে পারেন না। কিন্তু চিকিৎসার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
দেশের ৬৪ জেলা ও ৪৯২টি উপজেলায় র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট কিট সরবরাহ করা হয়েছে।
Discussion about this post