• About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Thursday, May 15, 2025
  • Login
Heart Beat BD- হার্টবিট

Information For Life

তথ্য জানুন, সুস্থ থাকুন

  • হোম
  • সংবাদ
    • শীর্ষ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য সংবাদ
    • ঔষধ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য ফিচার
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষজ্ঞ ভাবনা
    • মতামত
    • হেলথ ক্যারিয়ার
    • স্বাস্থ্যশিক্ষা
    • ভিডিও গ্যালারী
  • আপনার স্বাস্থ্য

    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী

    • ক্যান্সার

    • চক্ষুরোগ

    • চর্ম ও যৌনরোগ

    • মেডিসিন

    • ডায়াবেটিস ও হরমোন রোগ

    • দন্তরোগ

    • নাক,কান,গলা

    • প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ

    • বক্ষব্যাধি

    • বাত, ব্যাথা এন্ড প্যারালাইসিস

    • ব্রেইন এন্ড স্পাইন

    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ

    • লিভার ও পরিপাকতন্ত্র

    • শিশুস্বাস্থ্য

    • হাড, জোড়া ও ট্রমা

    • হৃদরোগ

    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী
    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ
      • মস্তিষ্ক ও স্নায়ু রোগ
      • মানসিক রোগ
  • আপনার ডাক্তার
  • হসপিটাল এন্ড ল্যাব
    • হসপিটাল
    • ল্যাব
  • জীবনশৈলী
    • ফিটনেস
    • রান্নাবান্না
    • রুপলাবণ্য
    • বিনোদন
    • হেলথ টিপস
    • খাদ্য ও পুষ্টি
  • ডক্টর’স ক্রিয়েশন
  • জরুরি স্বাস্থ্য
    • জরুরি ফোন
    • এম্বুলেন্স
    • ব্লাড ব্যাংক
  • রোগ জিজ্ঞাসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সংবাদ
    • শীর্ষ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য সংবাদ
    • ঔষধ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য ফিচার
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষজ্ঞ ভাবনা
    • মতামত
    • হেলথ ক্যারিয়ার
    • স্বাস্থ্যশিক্ষা
    • ভিডিও গ্যালারী
  • আপনার স্বাস্থ্য

    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী

    • ক্যান্সার

    • চক্ষুরোগ

    • চর্ম ও যৌনরোগ

    • মেডিসিন

    • ডায়াবেটিস ও হরমোন রোগ

    • দন্তরোগ

    • নাক,কান,গলা

    • প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ

    • বক্ষব্যাধি

    • বাত, ব্যাথা এন্ড প্যারালাইসিস

    • ব্রেইন এন্ড স্পাইন

    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ

    • লিভার ও পরিপাকতন্ত্র

    • শিশুস্বাস্থ্য

    • হাড, জোড়া ও ট্রমা

    • হৃদরোগ

    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী
    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ
      • মস্তিষ্ক ও স্নায়ু রোগ
      • মানসিক রোগ
  • আপনার ডাক্তার
  • হসপিটাল এন্ড ল্যাব
    • হসপিটাল
    • ল্যাব
  • জীবনশৈলী
    • ফিটনেস
    • রান্নাবান্না
    • রুপলাবণ্য
    • বিনোদন
    • হেলথ টিপস
    • খাদ্য ও পুষ্টি
  • ডক্টর’স ক্রিয়েশন
  • জরুরি স্বাস্থ্য
    • জরুরি ফোন
    • এম্বুলেন্স
    • ব্লাড ব্যাংক
  • রোগ জিজ্ঞাসা
Heart Beat
No Result
View All Result
Home আপনার স্বাস্থ্য

সিজোফ্রেনিয়া কি? এর কারন, উপসর্গ, নির্নয় এবং চিকিৎসা

heartbeat 71bd by heartbeat 71bd
January 18, 2021
in আপনার স্বাস্থ্য, মানসিক ও স্নায়ুরোগ, মানসিক রোগ
0
সিজোফ্রেনিয়া কি? এর কারন, উপসর্গ, নির্নয় এবং চিকিৎসা
0
SHARES
78
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ডঃ তারেক আনোয়ার 

সিজোফ্রেনিয়া ব্রেইনের দুরারোগ্য একটা ব্যাধি। এটা একজন মানুষ কিভাবে চিন্তা এবং কাজ করে, কিভাবে আবেগ প্রকাশ করে, কিভাবে বাস্তবতাকে বোঝে, তা পরিবর্তন করে দেয়। সিজোফ্রেনিয়া তে আক্রান্ত অনেক মানুষের সমাজে – স্কুলে, অফিসে, পারিবারিক সম্পর্কে – মেলামেশা অসম্ভব হয়ে পড়ে। রোগীরা সবসময় ভয়ে ভয়ে এবং পশ্চাত্পদে থাকে।

সিজোফ্রেনিয়া সম্পুর্ণ নিরাময় করা যায় না, তবে সঠিক চিকিৎসার দ্বারা এটা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

সিজোফ্রেনিয়া হলে অনেকে মনে করে রোগীর মাল্টিপল পার্সোনালিটি (একই লোকের চরিত্রে একাধিক ব্যক্তিত্ব) তৈরি হয়। এটা ভুল ধারণা। সিজোফ্রেনিয়া একটা মনোব্যাধি যেটা হলে মানুষ বুঝতে পারে না কোনটা সত্যি আর কোনটা কল্পনা। কিছু কিছু সময় রোগী বাস্তবতার সঙ্গে সম্পূর্ণ স্পর্শ হারায়। পুরো পৃথিবীটা তাদের কাছে বিভ্রান্তিকর চিন্তা, ছবি এবং শব্দ মনে হয়। রোগীর হঠাৎ করে পার্সোনালিটি (ব্যক্তিত্ব) এবং ব্যবহার বদলানো কে সাইকোটিক এপিসোড বলা হয়। বাস্তবতার সঙ্গে স্পর্শ হারালে এটা হয়।

সিজোফ্রেনিয়া এর মারাত্মক অবস্থা একেক জনের একেক রকম হয়। কিছু কিছু মানুষের জীবনে একবার সাইকোটিক এপিসোড হয়। কারো কারো এটা বেশ কয়েকবার হতে পারে এবং তারা এপিসোড এর মধ্যবর্তী সময়গুলোতে মোটামুটি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। অন্যরা প্রত্যেক এপিসোড এর পরে ভালোভাবে সুস্থ হয় না এবং তাদের অসুস্থতা বাড়তে পারে।

এক সময়ে ডাক্তাররা সিজোফ্রেনিয়া কে কয়েকটা উপশাখায় ভাগ করতেনঃ

  • Paranoid: রোগীর মনে হয় তার উপর অত্যাচার করা হচ্ছে কিংবা তাকে অন্যরা গোপনে দেখছে।
  • Disorganized: রোগীকে দেখে বিভ্রান্ত মনে হয়।
  • Catatonic: রোগী অনড় হয়ে থাকে কিংবা কথা বলতে না পারে।
  • Undifferentiated schizophrenia: একটা উপশাখা যেটাতে কোনো Paranoid, Disorganized এবং Catatonic উপশাখার বৈশিষ্ঠগুলো লক্ষনীয় না।
  • Residual Schizophrenia: যখন সাইকোটিক লক্ষণগুলো কমতে থাকে কিংবা আর দেখা যায় না।

বিজ্ঞানীরা এখন মনে করেন উপরের উপশাখাগুলো আগে যতটা নির্ভুল এবং উপযোগী মনে করা হত, ততটা নির্ভুল এবং উপযোগী না। তাই তারা এখন শুধুমাত্র উপসর্গ এবং উপসর্গের মারাত্মকতার উপর নির্ভর করে।

সিজোফ্রেনিয়া এর উপসর্গগুলো কি কি?

সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত রোগীদের বেশ কয়েকটা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। তাদের চিন্তা, ক্রিয়া, ব্যবহার, ও পার্সোনালিটিতে পরিবর্তন আসতে পারে এবং তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম ব্যবহার করতে পারে। যখন এই রোগটি প্রথম প্রথম হয়, তখন লক্ষনগুলি আকস্মিকভাবে দেখা দেয় এবং গুরুতর হয়।

সিজোফ্রেনিয়া এর কমন উপসর্গগুলোকে তিনটি বিভাগে – পজিটিভ উপসর্গ, কগনিটিভ উপসর্গ এবং নেগেটিভ উপসর্গে – ভাগ করা যায়।

সিজোফ্রেনিয়া এর পজিটিভ উপসর্গ

এখানে পজিটিভ দিয়ে “ভালো” বোঝানো হচ্ছে না। বরং অতিরঁজিত চিন্তাভাবনা এবং ব্যবহার যেটা বিচারশক্তিহীন হয়ে যায় সেটা বোঝানো হচ্ছে। এগুলোকে মাঝেমধ্যে সাইকোটিক উপসর্গও বলা হয়। এই উপসর্গগুলো হচ্ছেঃ

Delusions: Delusions হচ্ছে অদ্ভুত বিশ্বাস যার সাথে বাস্তবতার কোন সম্পর্ক নেই। Delusion এ আক্রান্ত ব্যাক্তিদের বাস্তবিক তথ্য দেওয়া হলেও তাদের বিশ্বাসের পরিবর্তন হয় না। কিছু উদাহরণ – Delusion এ আক্রান্ত ব্যাক্তি বিশ্বাস করতে পারে যে, অন্যান্য মানুষ তার চিন্তা শুনতে পারছে, অথবা মানুষ তার মাথায় ভুল চিন্তা-ভাবনা ঢুকাচ্ছে, অথবা মানুষ তার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে।

Hallucinations: Hallucination এ আক্রান্ত ব্যাক্তি অবাস্তব জিনিস অনুভব করে। তারা বাস্তব না এমন জিনিস দেখতে পেতে পারে, শব্দ শুনতে পেতে পারে, অদ্ভুত গন্ধ পেতে পারে, অথবা শরীরে কোন জিনিস লেগে না থাকলেও কিছু একটা শরীর স্পর্শ করছে এমন মনে করতে পারে।

Catatonia: রোগী দীর্ঘ সময় ধরে একটা জায়গা থেকে সরার শারীরিক শক্তি হারায়।

ডিসঅর্গানাইজড উপসর্গ হচ্ছে এক ধরণের পজিটিভ উপসর্গ যেটা আক্রান্ত ব্যাক্তির ঠিকভাবে চিন্তা করা এবং সাড়া দেয়ার অক্ষমতাকে প্রতিফলিত করে। ডিসঅর্গানাইজড উপসর্গের কয়েকটা উদাহরণ হচ্ছেঃ

  • কথায় আবোল-তাবোল শব্দ ব্যবহার করা এবং এমনভাবে বাক্য তৈরি করা, যেটা অন্যান্যরা ঠিকভাবে বুঝতে পারে না
  • খুব দ্রুত চিন্তা বদলানো
  • সিদ্ধান্ত নিতে না পারা
  • অতিরিক্ত অর্থ ছাড়া জিনিস লেখা
  • দ্রুত ভুলে যাওয়া অথবা জিনিসপত্র হারানো
  • চলাফেরা অথবা অঙ্গভঙ্গির পুনরাবৃত্তি করা
  • দৈনন্দিন দৃষ্ট বস্তু, শব্দ এবং অনুভূতি ঠিক মতো বুঝতে না পারা

সিজোফ্রেনিয়া এর কগনিটিভ উপসর্গ

  • কগনিটিভ উপসর্গের কয়েকটা উদাহরণ হচ্ছেঃ
  • ঠিকমতো তথ্য বুঝে, চিন্তাকরে কাজ করতে না পারা
  • মনোযোগ দিতে না পারা
  • কোনো তথ্য মুখস্থ করার সাথে সাথে সেটা কোন কাজে ব্যবহার করতে না পারা

সিজোফ্রেনিয়া এর নেগেটিভ উপসর্গ

এখানে নেগেটিভ দ্বারা “খারাপ” বোঝানো হয় না। বরং সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যাক্তির সাধারণ কিছু ব্যবহারের অনুপস্থিতিকে বোঝানো হয়। সিজোফ্রেনিয়া এর নেগেটিভ উপসর্গের কয়েকটা উদাহরণ হচ্ছেঃ

  • আবেগের অনুপস্থিতি অথবা খুব সীমিত পরিসীমার আবেগ
  • পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবের সাথে না মেশা এবং সামাজিক ক্রিয়াকালাপে অংশগ্রহণ না করা
  • শক্তি হ্রাস পাওয়া
  • কথাবার্তা কমে যাওয়া
  • অনুপ্রেরণার অভাব
  • জীবনের প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া
  • শরীরের যত্ন না নেওয়া

সিজোফ্রেনিয়া হওয়ার কারন

সিজোফ্রেনিয়া হওয়ার সঠিক কারণটা বিজ্ঞানীদের জানা নেই। তবে ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিস এর মতো সিজোফ্রেনিয়া এর জৈবিক ভিত্তি আছে। গবেষকরা সিজোফ্রেনিয়া হওয়ার পিছনে ভুমিকা পালন করে এমন কয়েকটা ফ্যাক্টরকে উন্মোচিত করেছেনঃ

  • জেনেটিক্স (বংশগত): বাবা/মা’র এই রোগ থাকলে সন্তানের এটা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
  • ব্রেইন কেমিস্ট্রি এবং সার্কিটসঃ এই রোগ থাকা মানুষের ব্রেইনে কিছু কেমিকেল অনিয়মিত থাকতে পারে যেটা চিন্তা এবং আচরণের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
  • ব্রেইনের অস্বাভাবিকতা: গবেষণায় Schizophrenia তে আক্রান্ত মানুষের ব্রেইনে কিছু অস্বাভাবিক গঠন খুজে পাওয়া গিয়েছে। তবে এই অস্বাভাবাকিতা Schizophrenia তে আক্রান্ত সকল মানুষের থাকে না এবং এই রোগে আক্রান্ত না এমন মানুষেরও এই অস্বাভাবিকতা থাকতে পারে।
  • পরিবেশগত কারণঃ ভাইরাস সংক্রমণ, টক্সিনের আশেপাশে সময় ব্যায় করা, অত্যন্ত চাপগ্রস্থ পরিস্থিতি ইত্যাদির কারণে Schizophrenia হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। শরীর যখন হরমোন অথবা শারীরিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায় – যেমন কিশোর বয়স – তখন Schizophrenia এর উপসর্গ দেখা দেয়ার সম্ভাবনা বেশি।

কাদের সিজোফ্রেনিয়া হয়?

সিজোফ্রেনিয়া যে কোনো মানুষের হতে পারে। এটা সারা পৃথিবীর সব জায়গায়, সব জাতি এবং সংস্কৃতির মানুষের মধ্যে দেখা যায়। নারী এবং পুরুষ উভয়েরই এটা সমানভাবে হয়। যদিও এটা সব বয়সেই হতে পারে, সিজোফ্রেনিয়া এর উপসর্গ সাধারণত পুরুষদের কিশোর বয়সে অথবা ২০-২২ বছর বয়সে এবং নারীদের ২৫-৩৫ বছর বয়সে প্রথম দেখা দেয়।

যদি সিজোফ্রেনিয়া অল্প বয়সে হয় তাহলে বয়স বেশি হলে এটা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। ৫ বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের এটা হতে পারে। তবে কৈশোরের আগে এটা হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত কম।

সিজোফ্রেনিয়া কিভাবে নির্ণয় করা হয়?

যদি সিজোফ্রেনিয়া এর উপসর্গ দেখা যায় তাহলে ডাক্তার রোগীর সম্পূর্ণ মেডিকেল ইতিহাস জানবেন এবং কিছু শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন। যদিও বিশেষভাবে Schizophrenia নির্ণয় করার কোন ল্যাবরেটরি পরীক্ষা নেই, ডাক্তার বিভিন্ন টেস্ট করবেন। ব্লাড টেস্ট এবং ব্রেইন ইমেজিং স্টাডি দ্বারা অন্য কোন কারণে উপসর্গগুলো হচ্ছে কিনা তা বোঝার চেষ্টা করবেন।

ডাক্তার যদি Schizophrenia এর উপসর্গ দেখা দেওয়ার অন্য কোন কারণ খুজে না পান, তাহলে তিনি রোগীকে একজন সাইকিয়াট্রিস্ট অথবা সাইকোলজিস্ট এর কাছে পাঠাবেন। সাইকিয়াট্রিস্ট এবং সাইকোলজিস্টরা বিশেষভাবে পরিকল্পিত সাক্ষাৎকার দ্বারা রোগীর মানসিক অবস্থা বোঝার চেষ্টা করে। যদি রোগীর কমপক্ষে ৬ মাস Schizophrenia এর উপসর্গ থাকে তাহলে তার Schizophrenia আছে বলে ধরা হয়।

কিভাবে সিজোফ্রেনিয়া এর চিকিৎসা করা হয়?

এই রোগ এর চিকিৎসার লক্ষ্য হচ্ছে উপসর্গ এবং নতুন সাইকোটিক এপিসোডের সম্ভাবনা কমানো। Schizophrenia এর চিকিৎসা হিসেবে নিচের পদক্ষেপগুলো নেয়া হতে পারেঃ

ঔষধঃ Schizophrenia এর চিকিৎসার জন্য antipsychotics নামক একটা ঔষধ সাধারণত ব্যবহার করা হয়। এটা Schizophrenia ভালো করে না। বরং এটা সবচেয়ে যন্ত্রণাপ্রদ উপসর্গগুলো যেমন delusions, hallucinations এবং চিন্তা করতে না পারা কমায়।

মানসিক চিকিৎসাঃ বিভিন্ন মানসিক চিকিৎসা দ্বারা সিজোফ্রেনিয়া এর বিভিন্ন উপসর্গকে ভালো করা যায়। এছাড়া মানসিক চিকিৎসার দ্বারা রোগীরা উপসর্গগুলোকে নিয়ন্ত্রনে রাখা শিখতে পারে।

হাসপাতালে ভর্তিঃ অনেক সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত রোগীর হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় না। তবে যারা নিজেদের অথবা অন্যদের ক্ষতি করতে পারে কিংবা বাড়িতে নিজেদের যত্ন নিতে না পারে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হতে পারে।

Electroconvulsive therapy (ECT): এই প্রক্রিয়ায় ঘুমানো অবস্থায় অ্যানেস্থেসিয়া দিয়ে রোগীয় মাথায় ইলেকট্রোড লাগানো হয় এবং কারেন্টের ছোট একটা শক দেওয়া হয়। এটা সাধারণত প্রতিসপ্তাহে ২-৩ বার করে কয়েক সপ্তাহ করা হয়। এটাতে রোগীর মানসিক অবস্থা এবং চিন্তার উন্নতি হয়।

সিজোফ্রেনিয়া তে আক্রান্ত রোগীরা কি বিপদজনক?

অনেক গল্পে এবং মুভিতে এই রোগ এ আক্রান্ত রোগীদের হিংস্র হিসেবে দেখানো হয়। এটা সাধারণত সত্যি না। অধিকাংশ রোগীরা হিংস্র না এবং তারা শুধুমাত্র একা থাকতে পছন্দ করে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে রোগীরা বিপদজনক কাজ করতে পারে। তবে এটা তারা সাধারণত ভয়ের কারণে করে থাকে।

সিজোফ্রেনিয়া কি প্রতিরোধ করা যায়?

এই রোগ প্রতিরোধ করার কোন উপায় ডাক্তারদের জানা নেই। তবে এটা যদি তাড়াতাড়ি ধরা পড়ে, তাহলে এটার মারাত্মকতা অনেকটা কমানো সম্ভব।

Advertisement Banner
Previous Post

২৬ জানুয়ারির মধ্যে ৫০ লাখ করোনার টিকা আসবে দেশে

Next Post

মানসিক রোগসমূহের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার

heartbeat 71bd

heartbeat 71bd

Next Post
মানসিক রোগসমূহের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার

মানসিক রোগসমূহের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার

Discussion about this post

Recommended

যেসব খাবার সন্ধ্যার পর এড়িয়ে যাবেন-

যেসব খাবার সন্ধ্যার পর এড়িয়ে যাবেন-

3 years ago
খণ্ডকালীন নারী মেডিকেল অফিসার নিয়োগ দিবে কর্মসংস্থান ব্যাংক

অনিয়মের অভিযোগে টেকনোলজিস্ট-টেকনিশিয়ান নিয়োগ বাতিল

4 years ago
Prev Next

Don't Miss

দেশে থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে প্রতিদিন অন্তত ২০টি শিশুর জন্ম হচ্ছে!

দেশে থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে প্রতিদিন অন্তত ২০টি শিশুর জন্ম হচ্ছে!

May 8, 2025
বিএমইউর নন-রেসিডেন্সি কোর্স পরীক্ষার আবেদন শুরু

বিএমইউর নন-রেসিডেন্সি কোর্স পরীক্ষার আবেদন শুরু

May 8, 2025
অপারেশন থিয়েটারে ‘সিসিটিভি ক্যামেরা’ বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের

অপারেশন থিয়েটারে ‘সিসিটিভি ক্যামেরা’ বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের

May 8, 2025
ওজন কমাতে, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণসহ বাঙ্গির যতগুণ

ওজন কমাতে, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণসহ বাঙ্গির যতগুণ

May 6, 2025
Prev Next
Heart Beat BD- হার্টবিট

এস.এম.পারভেজ

সম্পাদক



Follow us

Email: heartbeat71bd@gmail.com

Advisor

Prof. Dr. Shuvagoto Chowdhury

MBBS,PhD

Prof. Dr. M. A. Mohit Kamal

MBBS, MPhil, PhD, FWPA, FWHO, CME-WCPD

Editorial board

Dr. Mohammad Najim Uddin

MBBS, MCPS, MD

Dr.Satyajit Roy

MBBS, MD

Tags

অধ্যাপক অ্যান্টিবডি অ্যাস্ট্রাজেনেকা আইইডিসিআর আইসিইউ আইসিইউ শয্যা আইসিডিডিআর আলজেইমারস করোনা করোনার টিকা করোনা রোগ কিডনি কোভিড-১৯ ক্যানসার ক্যান্সার চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল চমেক চাকরি চিকিৎসক টিকা ডায়াবেটিস ডেঙ্গু ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট নার্স প্রধানমন্ত্রী ফাইজার ফাইনাল প্রফ পরীক্ষা বঙ্গভ্যাক্স বিএসএমএমইউ বুস্টার ডোজ ব্যথা ব্ল্যাক ফাঙ্গাস ভ্যাকসিন মডার্নার টিকা মেডিকেল কলেজ লকডাউন শেবাচিম হাসপাতাল স্ট্রোক স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর স্বাস্থ্য অধিদফতর স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্যসেবা হৃদরোগ হোমিও-ইউনানি
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact

© 2020 Heart Beat Bangladesh - All copy right reserved with INTEL Media and Communication.

No Result
View All Result
  • হোম
  • সংবাদ
    • শীর্ষ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য সংবাদ
    • ঔষধ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য ফিচার
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষজ্ঞ ভাবনা
    • মতামত
    • হেলথ ক্যারিয়ার
    • স্বাস্থ্যশিক্ষা
    • ভিডিও গ্যালারী
  • আপনার স্বাস্থ্য
    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী
    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ
      • মস্তিষ্ক ও স্নায়ু রোগ
      • মানসিক রোগ
  • আপনার ডাক্তার
  • হসপিটাল এন্ড ল্যাব
    • হসপিটাল
    • ল্যাব
  • জীবনশৈলী
    • ফিটনেস
    • রান্নাবান্না
    • রুপলাবণ্য
    • বিনোদন
    • হেলথ টিপস
    • খাদ্য ও পুষ্টি
  • ডক্টর’স ক্রিয়েশন
  • জরুরি স্বাস্থ্য
    • জরুরি ফোন
    • এম্বুলেন্স
    • ব্লাড ব্যাংক
  • রোগ জিজ্ঞাসা

© 2020 Heart Beat Bangladesh - All copy right reserved with INTEL Media and Communication.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In