• About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Thursday, June 26, 2025
  • Login
Heart Beat BD- হার্টবিট

Information For Life

তথ্য জানুন, সুস্থ থাকুন

  • হোম
  • সংবাদ
    • শীর্ষ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য সংবাদ
    • ঔষধ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য ফিচার
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষজ্ঞ ভাবনা
    • মতামত
    • হেলথ ক্যারিয়ার
    • স্বাস্থ্যশিক্ষা
    • ভিডিও গ্যালারী
  • আপনার স্বাস্থ্য

    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী

    • ক্যান্সার

    • চক্ষুরোগ

    • চর্ম ও যৌনরোগ

    • মেডিসিন

    • ডায়াবেটিস ও হরমোন রোগ

    • দন্তরোগ

    • নাক,কান,গলা

    • প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ

    • বক্ষব্যাধি

    • বাত, ব্যাথা এন্ড প্যারালাইসিস

    • ব্রেইন এন্ড স্পাইন

    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ

    • লিভার ও পরিপাকতন্ত্র

    • শিশুস্বাস্থ্য

    • হাড, জোড়া ও ট্রমা

    • হৃদরোগ

    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী
    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ
      • মস্তিষ্ক ও স্নায়ু রোগ
      • মানসিক রোগ
  • আপনার ডাক্তার
  • হসপিটাল এন্ড ল্যাব
    • হসপিটাল
    • ল্যাব
  • জীবনশৈলী
    • ফিটনেস
    • রান্নাবান্না
    • রুপলাবণ্য
    • বিনোদন
    • হেলথ টিপস
    • খাদ্য ও পুষ্টি
  • ডক্টর’স ক্রিয়েশন
  • জরুরি স্বাস্থ্য
    • জরুরি ফোন
    • এম্বুলেন্স
    • ব্লাড ব্যাংক
  • রোগ জিজ্ঞাসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সংবাদ
    • শীর্ষ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য সংবাদ
    • ঔষধ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য ফিচার
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষজ্ঞ ভাবনা
    • মতামত
    • হেলথ ক্যারিয়ার
    • স্বাস্থ্যশিক্ষা
    • ভিডিও গ্যালারী
  • আপনার স্বাস্থ্য

    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী

    • ক্যান্সার

    • চক্ষুরোগ

    • চর্ম ও যৌনরোগ

    • মেডিসিন

    • ডায়াবেটিস ও হরমোন রোগ

    • দন্তরোগ

    • নাক,কান,গলা

    • প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ

    • বক্ষব্যাধি

    • বাত, ব্যাথা এন্ড প্যারালাইসিস

    • ব্রেইন এন্ড স্পাইন

    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ

    • লিভার ও পরিপাকতন্ত্র

    • শিশুস্বাস্থ্য

    • হাড, জোড়া ও ট্রমা

    • হৃদরোগ

    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী
    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ
      • মস্তিষ্ক ও স্নায়ু রোগ
      • মানসিক রোগ
  • আপনার ডাক্তার
  • হসপিটাল এন্ড ল্যাব
    • হসপিটাল
    • ল্যাব
  • জীবনশৈলী
    • ফিটনেস
    • রান্নাবান্না
    • রুপলাবণ্য
    • বিনোদন
    • হেলথ টিপস
    • খাদ্য ও পুষ্টি
  • ডক্টর’স ক্রিয়েশন
  • জরুরি স্বাস্থ্য
    • জরুরি ফোন
    • এম্বুলেন্স
    • ব্লাড ব্যাংক
  • রোগ জিজ্ঞাসা
Heart Beat
No Result
View All Result
Home আপনার ডাক্তার

নিয়ম মেনে চলে হৃদরোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব : অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম

heartbeat 71bd by heartbeat 71bd
November 19, 2020
in আপনার ডাক্তার, সংবাদ, সাক্ষাৎকার, হৃদরোগ
0
নিয়ম মেনে চলে হৃদরোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব
0
SHARES
251
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

হৃদরোগ হওয়ার পর চিকিৎসার চেয়ে, হওয়ার আগে প্রতিরোধ করাই উত্তম।

এ বিষয়ে কথা বলেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম।

প্রশ্ন: হৃদরোগ বলতে আমরা কী বুঝি?

উত্তর: হৃদরোগ সম্বন্ধে বলতে গেলে প্রথমে হৃদরোগ কী জিনিস সেটা বোঝা দরকার। এটি হলে হৃদপিণ্ড বা হার্টের অসুখ। হার্টের অসুখ কিন্তু বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। তার মধ্যে একটি জিনিস আমাদের দেশে খুব প্রচলিত ছিল, সেটি হলো, রিউমাটয়েড ফিভার বা বাত জ্বর হওয়ার পর হার্টের ভাল্ব নষ্ট হতো। একে আমরা বলতাম রিউমাটয়েড হার্ট ডিজিজ। এতে হার্টের ক্ষতি হতে হতে হার্ট ফেইলিউর তৈরি হয়। এবং বাচ্চা বয়স থেকে শুরু করে পরিণত বয়সের লোকজন মারা যেত। এটি একটি বিষয়।

আরেকটি হলো, যাদের হাইপারটেশন বা হাই ব্লাড প্রেশার ( উচ্চ রক্তচাপ) ছিল, তাদের অনেক সময় হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। জন্মগত হার্ট অ্যাটাক তো আছেই। কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেই জিনিসটি যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলে থাকি ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ। ইসকেমিক কথাটার একটু ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। ইসকেমিক কথাটার মানে হলো, কাজ কর্ম করার জন্য যেটুকু রক্তের প্রয়োজন, সে রক্ত যদি ঠিক মতো না হয়, তাহলে যে রোগগুলো হয় একে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ বলে।

আমরা জানি শরীরে রক্ত স্বঞ্চালন করতে হলে হার্টের নিজস্ব রক্তের প্রয়োজন। এই নিজস্ব রক্ত বহনের জন্য যে রক্তনালীগুলো আছে, সেখানে যদি কোনো রোগ হয়, তাহলে ক্রমাগতভাবে রক্ত কমতে কমতে হার্টের রোগ হতে পারে। ক্রমাগতভাবে কমতে কমতে হার্ট অ্যাটাক হলে যেটা হয়, আস্তে আস্তে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ হয়, হার্টের কার্যক্রম কমে যায়, মানুষ দুর্বল হয়ে যায়। হার্ট দুর্বল হয়ে আসে এবং হার্ট ফেইলিউর তৈরি হয়। কিন্তু এই রোগটি যখন হঠাৎ করে হয়, তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়। হার্ট অ্যাটাক হলে অনেক ক্ষেত্রে মানুষ মারা যায়। যারা বেঁচে যায়, তাদেরও কার্যক্ষমতা কমে যায়।

তাহলে দেখা যাচ্ছে, হৃদরোগ খুব সামগ্রিক একটি রোগ। যার মধ্যে অনেকগুলো বিষয় কাজ করে। কিন্তু যেহেতু ইসকেমিক হার্ট ডিজিজ একটি কঠিন রোগ, সে কারণে আমরা এই রোগটি প্রতিরোধ করার চেষ্টা করি।

কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, জন্মগত রোগ আমরা প্রতিরোধ করতে পারি না। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপ থেকে যে রোগ হয় সেটি আমরা প্রতিরোধ করতে পারি। ইসকেমিক হার্ট ডিজিজও আমরা প্রতিরোধ করতে পারবো। এছাড়া অপুষ্টি হয়ে গেলে, বাচ্চাদের খাওয়া দাওয়া যদি কম হয়, সেটিও আমরা প্রতিরোধ করতে পারি। সুতরাং সবকিছুই আমাদের প্রতিরোধের অংশ। যদিও আজকের আলোচনায় আমরা ইসকেমিক হৃদরোগ প্রতিরোধকেই বেশি গুরুত্ব দেব। কারণ এটাই বেশি প্রচলিত।

প্রশ্ন: হৃদরোগের প্রচলিত কারণগুলো একটু বলেন?

উত্তর: শুরুতেই বলেছি যে হৃদরোগের মধ্যে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজকেই বেশি আলোচনা করবো। সুতরাং দেখা যাচ্ছে ইসকেমিক হার্ট ডিজিজে রক্তনালীর সমস্যা বেশি এখানে। সুতরাং হার্টের মধ্যে যে রক্তনালী এর জন্য যেভাবে রোগ হয়, তেমনি মস্তিস্কেও তাই হয়। আবার হাতে পায়ে যে রক্তনালী আছে সেগুলোও যদি ব্লক হয়ে যায়, সেখানেও রোগ হতে পারে। কিন্তু যেহেতু এই রোগগুলোর কারণ একই, রক্তনালীগুলোতে চর্বি জাতীয় জিনিস জমে, সেটা আস্তে আস্তে ব্লক হয়ে গিয়ে, এই রোগগুলো হয়। সুতরাং এ থেকে এথেরোসক্লোরোসিস হয়। এই রোগকে আমরা যদি প্রতিরোধ করতে পারি, তাহলে হার্টের রোগের সাথে সাথে স্ট্রোকও প্রতিরোধ হতে পারে। পায়ের রোগ প্রতিরোধ হতে পারে। এমনকি অন্ধত্বও প্রতিরোধ হয়ে যেতে পারে।

প্রশ্ন: এগুলো কেন হয়?

উত্তর: আমরা এর কোনো নির্দিষ্ট কারণ পাই না। তবে এটি একধনের প্রদাহ। যদি এটি নির্দিষ্ট কোনো কারণে হচ্ছে না। তবে কতগুলো কারণ সমষ্টিগতভাবে মিলে এটি হতে পারে। এর মধ্যে কতগুলো রয়েছে খুব জটিল ধরনের ঝুঁকির বিষয়। এগুলো হলো, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ধূমপান, কম কাজকর্ম করা, ওজন বেড়ে যাওয়া, চর্বি জাতীয় জিনিসপত্র খাওয়া ইত্যাদি। যাদের মধ্যে এগুলো খুব বেশি রয়েছে তাদেরই দেখা যায়, এই এথেরোসক্লোরোসিস বা চর্বি জাতীয় জিনিসপত্র রক্তনালীতে জমে। এবং এই রোগগুলো সৃষ্টি করে। সুতরাং আমরা যদি এই জিনিসগুলোকে একে একে ধরে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করি, তাহলে এই রোগগুলো আস্তে আস্তে প্রতিরোধ করা যায়।

প্রশ্ন: প্রতিরোধের ক্ষেত্রে কী পদক্ষেপ নিতে হবে?

উত্তর: একটি বিষয় বলি, আজকাল ছোট বেলা থেকেই ওজন বেড়ে যাওয়ার একটি বিষয় দেখা যায়। লক্ষ্য করলে দেখবেন স্কুলে যে বাচ্চারা যাচ্ছে তারা আগের তুলনায় বেশি ভারী। খেলার জায়গার অভাবে, তাদের হয়তো খেলাধুলা হচ্ছে না। সুতরাং বাচ্চা বয়সে যে ওজনাধিক্য সেটি কিন্তু বেশি দেখা যাচ্ছে। এদেরই শেষ পর্যন্ত ওজন বেশি হয়ে যায়। তারা এক পর্যায়ে ঝুঁকিতে পরে যায়। ধূমপান ছাড়তে হবে। এর বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।   

এখন আমরা আসি, কিছু রোগ আছে যেগুলো হয়ে যায়। যেমন, উচ্চ রক্তচাপ। উচ্চ রক্তচাপ থাকলে অনেক সময় লক্ষণ প্রকাশ পায় না। এজন্য আমরা হয়তো চিকিৎসা সহজে করি না। নিয়মিত চিকিৎসা না করলে এই রোগ খুব দ্রুত বাড়তে পারে। সেই সাথে যদি ডায়াবেটিস থাকে আরো সাংঘাতিক হয়।

ডায়াবেটিসের চিকিৎসার বিষয়ে ওষুধ যেমন গুরুত্বপূর্ণ, সাথে সাথে তার ব্যায়াম, তার নিয়মানুবর্তিতা, ডায়েট এগুলোও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। সবগুলো মিলে যদি করা যায়, তাহলে হয়তো হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক কমে যায়। বা হলেও এর মাত্রা অনেক কমিয়ে আনা সম্ভব।

আরেকটি বিষয় হলো জীবনযাপনের ধরন। জীবন যাপনের মধ্যে নিয়মটা অনেক সময় থাকছে না। কোনো দিন দুপুরের খাবার একটায় খাচ্ছেন, কোনো দিন তিনটায় খাচ্ছেন। কোনো দিন বাসায় হয়তো রাত ১২ টায় ফিরছেন। আরকেটি বিষয় তরুণদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়, সারারাত ধরে কাজ করছে সকাল ১১টা পর্যন্ত ঘুমাচ্ছে। এটি একটি বদঅভ্যাস। এই জিনিসগুলোকে বোধ হয়, আমাদের পথে আনা বা নিয়মের মধ্যে আনা দরকার। এগুলো নিয়ন্ত্রণে আনলে হয়তো হার্টের রোগকে অনেক প্রতিরোধ করতে পারি।

গণ সচেতনতা এ বিষয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের সাধারণ জনগণ বা যারা রোগী আছেন, তাদের তাদের মতো করে বোঝানো দরকার। জানানো দরকার কিভাবে চললে এই জিনিসগুলো প্রতিরোধ করা যায়। এই ধরনের রোগ পুরোপুরি নিরাময় করার মতো চিকিৎসা অদূর ভবিষতে কবে হবে সেটি কিন্তু আমাদের জানা নাই। সুতরাং প্রতিরোধ করার চেষ্টা অবশ্যই করতে হবে।

প্রশ্ন: স্টেনটিং বা বাইপাস কোন পর্যায়ে গিয়ে করতে হয়? এগুলোর ঝুঁকি কী?

উত্তর: যে দুটো জিনিসের কথা বললেন, এগুলো কিন্তু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নয়। এটি হলো চিকিৎসা ব্যবস্থা, প্রতিকারের ব্যবস্থা। তবে মজার বিষয় হলো এই প্রতিকার আর কলেরার প্রতিকার কিন্তু এক নয়। বা এই প্রতিকার বা টাইফয়েডের প্রতিকার কিন্তু এক নয়।  টাইফয়েডের চিকিৎসা দিলে এটি কিন্তু ভালো হয়ে যাবে। কিন্তু হার্ট অ্যাটাকের পর যখন স্ট্যানটিং বা অস্ত্রোপচার করছি এটি কিন্তু নিরাময় হচ্ছে না। একে সাধারণ পেলিয়াটিভ চিকিৎসা বলা হয়ে থাকে। বাংলা করলে দাঁড়াবে জোড়াতালির চিকিৎসা। মানে এক জায়গায় সরু হয়ে গিয়েছিল, সেই জায়গাটি কিছুটা ঠিক করা হয়েছে। তবে যেহেতু ওই রোগীর মধ্যে যেসমস্ত কারণে রোগটি হয়েছে। সেই কারণগুলো তখনও বিদ্যমান, সুতরাং ওই অংশটি আবারও ব্লক হতে পারে। কার কখন কিরকম হবে এটি নির্ভর আছে জটিলতা কতখানি রয়েছে তার ওপর।

ঠিক তেমনই বাইপাসের বিষয়ে হতে পারে যেখানে ব্লক হয়েছে সেটি হয়তো ঠিকই থাকলো, কিন্তু অন্য জায়গায় একটি নালী নিয়ে বাইপাস লাগিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু সে নালী তার শরীরেরই অংশ। সেখানেও আবার ব্লক হতে পারে। সেই কারণে বলা যেতে পারে দুটো পদ্ধতি নিরাময়কারী চিকিৎসা না। এটি একটি জোড়াতালির চিকিৎসা। কিন্তু অস্ত্রোপচার করেন বা স্ট্যানটিং করেন, বাকি প্রতিরোধ মূলক চিকিৎসা অবশ্যই নিতে হবে। যদি না নেওয়া হয়, তাহলে এই ধরনের চিকিৎসা ব্যবস্থা খুব একটা ফলপ্রসূ হবে না। আরো একটি জিনিস বলি, অস্ত্রোপচার করার আগে বা পরে ওষুধের যে খরচ, তার কোনো কমতি নেই। এই সময় খরচ বেশি লাগে। কেননা ব্যবস্থাপনার একটি বিষয় রয়েছে।

Advertisement Banner
Previous Post

বাংলাদেশে জনসংখ্যার ৪৮ শতাংশ মৌলিক স্যানিটেশনের আওতায়: ওয়াটার এইড

Next Post

নাকটা জ্যাম হয়ে আছে !

heartbeat 71bd

heartbeat 71bd

Next Post
নাকটা জ্যাম হয়ে আছে !

নাকটা জ্যাম হয়ে আছে !

Discussion about this post

Recommended

রাজশাহীতে ১ম ডোজ টিকা পেলেন সাড়ে ৮ লাখ মানুষ

রাজশাহীতে ১ম ডোজ টিকা পেলেন সাড়ে ৮ লাখ মানুষ

4 years ago
১৫৫ জন নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

গ্রাম ডাক্তারদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উদ্যোগ গ্রহণ

3 years ago
Prev Next

Don't Miss

জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের উদ্বোধন, কর্মসূচি চলবে ৩ জুন পর্যন্ত

জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের উদ্বোধন, কর্মসূচি চলবে ৩ জুন পর্যন্ত

May 29, 2025
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চাকরির সুযোগ

কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চাকরির সুযোগ

May 29, 2025
হেলথ টেকনোলজি কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা ২৭ জুন, আবেদন শুরু

হেলথ টেকনোলজি কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা ২৭ জুন, আবেদন শুরু

May 27, 2025
ইউনানী, আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক মেডিকেলে ভর্তির আবেদন শুরু ১ জুন

ইউনানী, আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক মেডিকেলে ভর্তির আবেদন শুরু ১ জুন

May 27, 2025
Prev Next
Heart Beat BD- হার্টবিট

এস.এম.পারভেজ

সম্পাদক



Follow us

Email: heartbeat71bd@gmail.com

Advisor

Prof. Dr. Shuvagoto Chowdhury

MBBS,PhD

Prof. Dr. M. A. Mohit Kamal

MBBS, MPhil, PhD, FWPA, FWHO, CME-WCPD

Editorial board

Dr. Mohammad Najim Uddin

MBBS, MCPS, MD

Dr.Satyajit Roy

MBBS, MD

Tags

অধ্যাপক অ্যান্টিবডি অ্যাস্ট্রাজেনেকা আইইডিসিআর আইসিইউ আইসিইউ শয্যা আইসিডিডিআর আলজেইমারস করোনা করোনার টিকা করোনা রোগ কিডনি কোভিড-১৯ ক্যানসার ক্যান্সার চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল চমেক চাকরি চিকিৎসক টিকা ডায়াবেটিস ডেঙ্গু ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট নার্স প্রধানমন্ত্রী ফাইজার ফাইনাল প্রফ পরীক্ষা বঙ্গভ্যাক্স বিএসএমএমইউ বুস্টার ডোজ ব্যথা ব্ল্যাক ফাঙ্গাস ভ্যাকসিন মডার্নার টিকা মেডিকেল কলেজ লকডাউন শেবাচিম হাসপাতাল স্ট্রোক স্বাস্থ্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তর স্বাস্থ্য অধিদফতর স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্যসেবা হৃদরোগ হোমিও-ইউনানি
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact

© 2020 Heart Beat Bangladesh - All copy right reserved with INTEL Media and Communication.

No Result
View All Result
  • হোম
  • সংবাদ
    • শীর্ষ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য সংবাদ
    • ঔষধ সংবাদ
    • স্বাস্থ্য ফিচার
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষজ্ঞ ভাবনা
    • মতামত
    • হেলথ ক্যারিয়ার
    • স্বাস্থ্যশিক্ষা
    • ভিডিও গ্যালারী
  • আপনার স্বাস্থ্য
    • কিডনী এন্ড ইউরোলজী
    • মানসিক ও স্নায়ুরোগ
      • মস্তিষ্ক ও স্নায়ু রোগ
      • মানসিক রোগ
  • আপনার ডাক্তার
  • হসপিটাল এন্ড ল্যাব
    • হসপিটাল
    • ল্যাব
  • জীবনশৈলী
    • ফিটনেস
    • রান্নাবান্না
    • রুপলাবণ্য
    • বিনোদন
    • হেলথ টিপস
    • খাদ্য ও পুষ্টি
  • ডক্টর’স ক্রিয়েশন
  • জরুরি স্বাস্থ্য
    • জরুরি ফোন
    • এম্বুলেন্স
    • ব্লাড ব্যাংক
  • রোগ জিজ্ঞাসা

© 2020 Heart Beat Bangladesh - All copy right reserved with INTEL Media and Communication.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In